ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম - চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা

আপনি কি ওজন কমানো নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন? তাহলে আজকের আর্টিকেল থেকে জেনে নিন ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।কারন চিয়া সিড ওজন কমাতে বেশ ভূমিকা পালন করে।তাই আপনি যদি ওজন কমানো নিয়ে চিন্তায় থাকেন তাহলে দ্রুত জেনে নিন ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম গুলো।
ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম
সেই সাথে আপনি আজকের আর্টিকেল থেকে চিয়া সিড খেলে কি পেটের চর্বি কমে, চিয়া সিড খাওয়ার অপকারিতা, গর্ভাবস্থায় চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম, এবং চিয়া সিড খাওয়ার পরিমাণ সম্পর্কে জানতে পারবেন।তাই অবশ্যই এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা গুলো জেনে নিন।
পোস্ট সূচিপত্র:ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম।চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা

ভূমিকা।ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম।চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা

আপনারা যারা ওজন কমানোর নিয়ম বিভিন্ন ধরনের ব্যায়,ট্রিটমেন্ট, ঔষধ ব্যবহার করে থাকেন কিন্তু কোনভাবেই ওজন কমাতে পারছেন না।সেজন্য প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করতে চলেছি।আশা করছি আপনি আমাদের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়লে ওজন কমাতে আপনার অনেক উপকারে আসবে।
কারণ আমরা সে সকল বিষয়গুলো এই আর্টিকেলের মধ্যে তুলে ধরেছি যেগুলো ব্যবহার করে আপনি ওজন কমাতে পারবেন।তাই সকল গুরুত্বপূর্ণ টিপস টিপস গুলো জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম গুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা

চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে অনেকেই আমরা জানি কিন্তু আপনারা কি জানেন এমন সকল উপকার রয়েছে চিয়া সিডের যা শুনলে আপনারা অবাক হয়ে যাবেন চিয়া সিড আমাদের শরীরের জন্য প্রচুর উপকারী একটি উপাদান। স্বাক্ষর ভাষায় জিয়া সিত্তে সুপার ফুড বলা হয় প্রাচীন কাল থেকে এটি খাওয়ার প্রজনন রয়েছে দুর ডিমের থেকেও চিয়া সিড এর বেশি প্রোটিন ও ক্যালসিয়াম রয়েছে বলে জানা যায়।
  • ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও কমে যায় টি এসিড খাওয়ার ফলে।
  • চিয়া সিডের মধ্যে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে
  • পুষ্টিবিদদের মতে চিয়া সিড রয়েছে ওমেগা-৩ যা হৃদরোগে ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।
  • ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল দূর করতে কাজ করে চিয়া সিড।
  • চিয়া সিড কোলন পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে তাই কোলন ক্যানসার ঝুঁকি কমে যায়।
  • যাদের এসিডিটি সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত চিয়া সিড খেলে এসিডিটি কমে যায়।
  • চিয়া সিড খাওয়ার ফলে মেয়েটাবলিগ সিস্টেমকে উন্নত করে ওজন কমাতে সহায়তা করে।
আশা করি আপনারা জিয়া ফিট খাওয়ার ফলে কি কি শরীরের উপকার পাওয়া যায় সেই সম্পর্কে জানতে পেরেছেন চিয়াসীড আসলে একটি সুপার ফুড।

ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম

ওজন কমাতে চায় অনেকেই কিন্তু জানে না যে ওজন কমাতে হয় কি খেয়ে আসলে বর্তমান সময় অনেকেরই ওজন বৃদ্ধি পাচ্ছে তবে এই ওজন কমানো সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হচ্ছে খাওয়ার মাধ্যমে। ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম অনেকেই হয়তো আপনারা জানেন। না জানলে আজকের আমাদের আর্টিকেল থেকে জেনে নিন ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম।

চিয়া হচ্ছে সালভিয়া হিসপানিকা নামক মিন্ট প্রজাতির উদ্ভিদের বীজ। এটি মূলত মধ্য আমেরিকা ও মেক্সিকোর মরুভূমি অঞ্চলে বেশি জন্মায়। চিয়া বীজ সাদা ও কালো রংয়ের এবং তিলের মতো ছোট আকারের হয়।
তবে অনেকে চিয়া সিডের পুষ্টিগুণ বাড়িতে খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানেনা যে কারণে সুপার ফুড কে নিজের খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে পারছেন না। অত্যন্ত পুষ্টিকর খাবার কারণ এর মধ্যে রয়েছে দুধের চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম,কমলার যে সাত গুণ বেশি ভিটামিন সি, পালং শাকের চেয়ে তিনগুণ বেশি আয়রন,

কলার যে দ্বিগুণ পটাশিয়াম, মুরগির ডিমের থেকে তিনগুণ বেশি প্রোটিন, এতে আছে সেমন মাছের চেয়ে আট গুণ বেশি ওমেগা-৩। তাই খাদ্য তালিকায় সপ্তাহে অন্তত তিন থেকে চারদিন চিয়া সিড রাখতে পারেন। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর বার রাতে ঘুমাতে যাওয়ার এক ঘন্টা আগে বা যারা ব্যায়াম করেন তারা ব্যায়ামের এক ঘন্টা পর চিয়া সিড খেতে পারেন।

এই সিড খাওয়ার নিয়ম বিষয়ে পুষ্টিবিদরা বলেন, দ্রুত ওজন কমাতে খালি পেটে সকালে ও রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস পানির মধ্যে দুই চা চামচ চিয়া সিড ও দুইটা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে খেলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।

খাওয়ার ৩০ মিনিট আগে পানিতে সাধারণ তাপমাত্রায় ভিজিয়ে রাখতে হবে। তবে যেহেতু চিয়া সিড যে নিজস্ব কোন স্বাদ নেই। তাই এটি যে কোন শরবত বা স্মুদি কাস্টার্ড, টক দই বা অন্য কোন খাবারের সঙ্গে মিশিয়েও খাওয়া যায়।আশা করছি আপনি ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম গুলো জানতে পেরেছেন।এবারে নিচে গর্ভাবস্থায় চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিব।

গর্ভাবস্থায় চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম

চিয়া সিড এই মুহূর্তে সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর খাদ্যরসিকদের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি সুপারফুড। যেহেতু এই বিজের কোন নির্দিষ্ট স্বাদ বা গন্ধ নেই তাই পুষ্টির মাত্রা বাড়ানোর জন্য এগুলি যে কোনও খাবারে যুক্ত করা যেতে পারে। চিয়া বীজের প্রচুর পুষ্টিগত গুণমান রয়েছে কারণ এতে শিশুর বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন পুষ্টি রয়েছে।

গর্ভাবস্থায় চিয়া ছিট খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে অনেকেই হয়তো আপনারা জানেন না টিবাসীদের মধ্যে প্রচুর পুষ্টিগুণ রয়েছে যা একজন গর্ভবতী নারীর জন্য অনেক উপকারী। এটি গর্ভাবস্থায় শিশুর মধ্যে সঠিক মস্তিষ্কের বিকাশ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। ক্যালসিয়াম শিশু সঠিকভাবে হাড় এবং দাঁত বিকাশের জন্য অপরিহার্য।
চিয়া সিডের মধ্যে এন্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা বেশ কয়েকটি গর্ভাবস্থায় সংক্রান্ত ঝুঁকিরাশ করতে সহায়তা করে। অনেক গর্ভবতী মহিলা কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দেখা দেয় গর্ভ অবস্থায় যার কারণে চিয়া সিড খেলে এটি আপনার শরীরকে সুস্থ করবে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়তা করবে।

গর্ভবতী মহিলাদের প্রতিদিন মাত্র ২৮ গ্রাম চেয়ার বীজ খাবার মধ্যে পরামর্শ দিয়েছেন যার কারণে অত্যাধিক খাওয়া ঝুকির কারণ হতে পারে। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে চিয়া সিড খেতে পারেন এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকার করবে।

চিয়া সিড খাওয়ার পরিমাণ

চিয়া সিড খাওয়ার ফলে কিন্তু আমাদের স্বাস্থ্যের অনেক পরিবর্তন দেখা যায় এবং বিভিন্ন রকমের সমস্যা দূর হয় আপনারা যদি চিয়াসীদ খাওয়ার পরিমাণ সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আজকের আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিউজ চিয়া সিড খাওয়ার সঠিক পরিমাণ।

আপনি যদি পরিমাণের বেশি খেয়ে নেন তাহলে এটি আপনার স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলবে যার কারণ নিয়ে চিয়া সিড পরিমাণ মতো খেতে হবে। সপ্তাহে কমপক্ষে ৩ থেকে ৪ দিন সকালে খালি পেটে অথবা রাতে খাওয়ার পরে ঘুমানোর আগে এক থেকে দুই চামচ পানিতে ভিজিয়ে রেখে ২০ থেকে ৩০ মিনিট পর এটি আপনি খেতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ 
যেহেতু চিয়া সিডের কোন স্বাদ নেই তাই আপনি এটি কাস্টার্ড, স্মুদি, সালাদ ও অন্যান্য ফলের জুসের সাথে খেতে পারেন। ফলে এসিডিটি কমে যাবে হৃদরোগ, ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমবে ও ওজন নিয়ন্ত্রণে আসবে।

ইয়াসিনের নিজস্ব সাধনে আপনি এই চিয়াসির খাবারের সাথে বা অন্য কিছুর সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন। শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে চিয়া সিড। এতে অনেক বেশি পরিমাণে আঁশ থাকে যা আমাদের হজম প্রক্রিয়াকে ধীরগতি করে। ফেলে যার ফলে আপনার বেশি বেশি ক্ষুধা লাগে না অতিরিক্ত খাওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

চিয়া সিড খাওয়ার সময়

চিয়া সিড খাওয়ার সঠিক সময় সম্পর্কে অনেকেই জানতে চেয়েছেন। আসলে চিয়া সিড একটি সুপার ফুড হয় কিন্তু এটি ওজন কমাতে সবচেয়ে বেশি সহায়ক। এছাড়াও স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। আমাদের শরীরের নানা রকম রোগবেলা থেকে দূরে রাখবে সাথে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে বিশেষভাবে সহায়তা করবে চিয়া সিড।

খালি পেটে সকালে ও রাতে খাওয়ার পর ঘুমানোর আগে চিয়া সিড খাওয়ার উপযুক্ত সময়। সাধারণ তাপমাত্রায় প্রায় এক গ্লাস পানিতে ২ চা চামচ দিয়াচি ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রেখে লেবুর রস মিশিয়ে খেলে ভালো ফল পাবেন।
আরো পড়ুনঃ
ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। চিয়া সিড আপনি বিভিন্নভাবে খেতে পারেন দুধ, পানির মিশিয়ে খেলেও ভালো উপকার পাওয়া যাবে। যেহেতু চিয়া সিডের নানা ধরনের পুষ্টি ও অন্যান্য গুনাগুন রয়েছে তাই নিয়ম অনুসারে খেলে অবশ্যই অভাবনীয় উপকার পাওয়া যাবে।

অপরদিকে অতিরিক্ত মাত্রায় খেলে আমাদের রক্ত পাতলা করার পাশাপাশি পেটব্যথা, হজমের অক্ষমতা অন্যান্য স্বাস্থ্য হানি সমস্যা তৈরি করতে পারে। এজন্য আমাদের সঠিক নিয়ম অনুসারে চিয়া সিড খেতে হবে।

চিয়া সিড খেলে কি পেটের চর্বি কমে

হওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আপনারা হয়তো জানতে পেরেছেন খালি পেটে এক গ্লাস পানির সাথে ২ চামচ চিয়া সিড এবং দুই চামচ লেবুর রস মিশিয়ে সকালে ও রাতে ঘুমানোর আগে খেলে দ্রুত ওজন কমাতে পারবেন। চিয়াছি পানিতে সাধারণ তাপমাত্রায় ৩০ মিনিট খাওয়ার আগে ভিজিয়ে রাখলে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি থাকায় ক্ষুধা নিবারণ হবে।

নিজস্ব সাধ না থাকায় চিয়া সিড কোন ধরনের সর্ব কাস্টার বা অন্য খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। পুষ্টিবিদদের মতে একজন সুস্থ ব্যক্তি দৈনিক ১০০ গ্রাম করে চিয়া সিড খেতে পারবেন। ওজন কমানোর জন্য যেমন প্রতিদিন ব্যায়াম করতে হয় তেমন ডায়েটে ও জিয়া বীজ রাখার জন্য পুষ্টিবিদরা সব সময় পরামর্শ দিয়ে থাকে।
আরো পড়ুনঃ
এটি আমাদের হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে তাই হজম ক্ষমতা বাড়ানোর ফলে শরীরের মেদ কমিয়ে ক্যালরির ঘাটতি পূরণ করতে পারে। চিয়া সিড খাওয়ার ফলে শরীরে চর্বি কমানো যায়।

এটি একদম সত্যি কথা চিয়া সিড খেলে অবশ্যই ওজন কমবে কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা হজমের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে ও ক্ষুদা নিয়ন্ত্রণ করে। চিয়া সিড ও লেবুর রসের মিশ্রণে শরীরের অতিরিক্ত চর্বি দূর করে মেটাবলিক সক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে যা আপনার শরীরের ওজন কমানোর জন্য খুবই উপকারী।

এছাড়াও লেবু আমাদের দেহের চর্বি কাটাতে সাহায্য করে। বিধায় দুটো একসাথে খেলে অতিরিক্ত ওজন কমানো যায়। তবে আমাদের প্রতিদিন নিয়মিতভাবে সঠিক নিয়ম অনুসারে খেতে হবে সাথে ব্যায়াম ও খাদ্য অভ্যাসের পরিবর্তন আনতে হবে। এতে করে আরো ভালো স্থায়ী সমাধান পাওয়া যাবে।

চিয়া সিড খাওয়ার অপকারিতা

চিয়া সিড খাওয়ার অনেক উপকারিতা থাকলেও কিন্তু চিয়া সিড খাওয়ার ফলে কিছু অপকারিতা দেখা দেয়। যার কারণে আপনারা অবশ্যই চিয়া সিড খাওয়ার আগে এটার অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিবেন।
আরো পড়ুনঃ
চিয়া সিড তেমন কোন অপকারিতা না থাকলেও কিন্তু সামান্য কিছু সমস্যা রয়েছে। চিয়া সিড চলুন জেনে নেওয়া যাক কি আছে খাওয়ার ফলে কি অপকারিতার দেখা দেয়।
  • গবেষণা করে জানা গেছে যে, চিয়া সিড প্রটেস্ট ক্যান্সার এবং স্তন ক্যান্সার বাড়িয়ে তুলতে পারে তাই ভালোর কথা ভেবে বেশি বেশি না খেয়ে এটি সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত।
  • চিয়া সিড পরিমাণের থেকে বেশি খেলে পেটের সমস্যা হতে পারে।
  • অতিরিক্ত চিয়া সিড খেলে ওজন অস্বাভাবিকভাবে কমে যেতে পারে এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য খারাপ হতে পারে।
ওজন কমাতে সাহায্য করে বলে স্বাস্থ্য ও সচেতন প্রতিদিনের ডায়েটে অনেক করে থাকে এই বীজ। এই নিজের উপকারিতা শেষ নেই খাবার বের করার ক্ষেত্রেও চিয়া সিড ব্যবহার করা হয় আবার ফুটিং এর সঙ্গেও এই চিয়া সিড খাওয়া যেতে পারে। তবে যেকোনো খাবারের সাথে খান না কেন অবশ্যই সীমিত পরিসরে খেতে হবে অতিরিক্ত খেলে এটা সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

শেষ কথা।ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম।চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা

সম্মানিত পাঠক আশা করছি আপনারা এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে ইতিমধ্যে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা গুলো।আশা করি সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে আপনার কাছে তথ্যবহুল এবং উপকৃত বলে মনে হয়েছে।এই পোস্টটি পড়ে আপনার কাছে ইনফরমটিভ এবং তথ্যবহুল মনে হলে আর্টিকেলটি আপনার পরিচিত জনদের সাথে শেয়ার করুন।
আরো পড়ুনঃ
এছাড়াও আপনি যদি এমন স্বাস্থ্য সচেতনতা মূলক আপডেট পোস্ট পেতে চান তবে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করে রাখুন এবং আমাদের সঙ্গে থাকুন।আজকের পোস্ট সম্পর্কে কোন ভুল ত্রুটি হলে আমাদের ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন এবং কোন কষ্ট বা মতামত থাকলে আমাদের কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url